GoodDoktorGoodDoktor
  • Patient Community
  • AI
  • Health Blogs
  • Contact
  • About us
  • FAQ
GoodDoktor

GoodDoktor

Healthcare Platform

Navigation

  • Home
  • Patient Community
  • AI
  • Health Blogs

Support

  • About Us
  • Contact Us
  • FAQ

Account

Language

GoodDoktor v2.0

Healthcare Made Simple

GoodDoktor Logo

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা প্ল্যাটফর্ম যা রোগীদের যাচাইকৃত ডাক্তারদের সাথে সংযুক্ত করে।

Product

  • Features
  • Pricing
  • Case studies
  • Reviews
  • Updates

Company

  • About
  • Contact us
  • Careers
  • Culture
  • Blog

Support

  • Getting started
  • Help center
  • Server status
  • Report a bug
  • Chat support

Contacts us

✉contact@GoodDoktor.com

☎+880 1557439539

Ward: 7, Sobujbag RA, Holding: 4992,
Sobujbag Road, Habiganj

GoodDoktor Logo

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা প্ল্যাটফর্ম যা রোগীদের যাচাইকৃত ডাক্তারদের সাথে সংযুক্ত করে।

Product

  • Features
  • Pricing
  • Case studies
  • Reviews
  • Updates

Company

  • About
  • Contact us
  • Careers
  • Culture
  • Blog

Support

  • Getting started
  • Help center
  • Server status
  • Report a bug
  • Chat support

Social

Contacts us

✉ contact@gooddoktor.com

☎ +880 1557439539

Ward: 7, Sobujbag RA, Holding: 4992,
Sobujbag Road, Habiganj

SSL Certificate

Copyright © 2025 Gooddoktor

All Rights Reserved|Terms and Conditions|Privacy Policy
Preventive Care
3 মিনিট পড়ার সময়

ফুসফুসে পানি জমা/Pleural effusion

ফুসফুসে পানি জমা হয়ে কাশি বা শ্বাসকষ্ট হলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত।

Dr.  Sharmin sultana(Setu)

Dr. Sharmin sultana(Setu)

Medical Professional

86 day(s) ago
90 বার দেখা হয়েছে
ফুসফুসে পানি জমা/Pleural effusion - Health Blog by Dr.  Sharmin sultana(Setu)
#ফুসফুসে পানি জমা হলে এটিকে প্রধানত দুটি ভিন্ন চিকিৎসা পরিভাষায় বলা হয়, যা নির্ভর করে পানিটি ঠিক কোথায় জমেছে তার ওপর:

​১. পালমোনারি এডিমা (Pulmonary Edema): যখন পানি বা অতিরিক্ত তরল ফুসফুসের ভেতরের বায়ুথলি বা অ্যালভিওলি-তে জমা হয়, তখন এই অবস্থাকে পালমোনারি এডিমা বলা হয়। এটি সাধারণত হৃদরোগের কারণে হয়ে থাকে এবং খুবই মারাত্মক।

২. প্লুরাল ইফিউশন (Pleural Effusion):
প্লুরাল ইফিউশন (Pleural Effusion) হলো এমন একটি শারীরিক অবস্থা যেখানে ফুসফুসকে ঘিরে থাকা পাতলা আবরণী বা পর্দা, যাকে প্লুরা (Pleura) বলা হয়, তার দুটি স্তরের মাঝখানের ফাঁকা জায়গায় (প্লুরাল স্পেস) অতিরিক্ত তরল বা পানি জমা হয়।

যখন কোনো রোগের কারণে এই তরলের পরিমাণ বেড়ে যায়, তখন তা ফুসফুসের উপর চাপ সৃষ্টি করে, যার ফলে ফুসফুস ঠিকমতো প্রসারিত হতে পারে না এবং রোগীর শ্বাসকষ্ট, বুকে ব্যথা এবং কাশি হতে পারে। সাধারণ মানুষ এটিকে "ফুসফুসে পানি জমা" বলে থাকেন।

প্লুরাল ইফিউশনকে প্রধানত জমে থাকা তরলের প্রকৃতির ওপর ভিত্তি করে দুই ভাগে ভাগ করা হয়:
​
১. ট্রানসুডেটিভ ইফিউশন (Transudative Effusion):
​এই তরলটি সাধারণত পাতলা হয় এবং এতে প্রোটিন ও প্রদাহজনিত কোষের পরিমাণ কম থাকে। প্লুরার (পর্দার) সরাসরি কোনো রোগ না থাকলেও, শরীরের অন্যান্য অংশে তরলের চাপ বেড়ে গেলে বা রক্তে প্রোটিনের মাত্রা কমে গেলে এই তরল প্লুরাল স্পেসে জমা হয়।
​
সাধারণ কারণসমূহ:
• ​কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিউর (Congestive Heart Failure): হৃৎপিণ্ড সঠিকভাবে রক্ত পাম্প করতে না পারার কারণে রক্তনালীতে চাপ বেড়ে গিয়ে তরল বেরিয়ে আসে।
• ​লিভারের রোগ (Cirrhosis of the Liver): যকৃতের গুরুতর রোগের কারণে রক্তে প্রোটিনের (যেমন অ্যালবুমিন) মাত্রা কমে গেলে তরল জমতে পারে।
• ​কিডনি রোগ (Nephrotic Syndrome/Kidney Disease): কিডনির সমস্যার কারণে শরীর থেকে অতিরিক্ত প্রোটিন বেরিয়ে গেলে রক্তে প্রোটিনের অভাব দেখা দেয়।
​
২. এক্সুডেটিভ ইফিউশন (Exudative Effusion)
​এই তরলটি সাধারণত ঘন হয় এবং এতে প্রোটিন, প্রদাহজনিত কোষ, বা কখনও কখনও রক্তও বেশি পরিমাণে থাকে। এটি প্লুরা বা ফুসফুসের সরাসরি কোনো রোগ বা প্রদাহের কারণে ঘটে।
​
সাধারণ কারণসমূহ:
• ​সংক্রমণ (Infections):
• ​নিউমোনিয়া (Pneumonia)
• ​যক্ষ্মা (Tuberculosis - TB): আমাদের দেশে প্লুরাল ইফিউশনের অন্যতম প্রধান কারণ যক্ষ্মা।
• ​ক্যান্সার (Cancer): ফুসফুসের ক্যান্সার, স্তন ক্যান্সার বা অন্যান্য ক্যান্সার প্লুরায় ছড়িয়ে পড়লে।
• ​পালমোনারি এম্বলিজম (Pulmonary Embolism): ফুসফুসের ধমনীতে রক্ত জমাট বেঁধে গেলে।
• ​অন্যান্য প্রদাহজনিত রোগ: রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস (Rheumatoid Arthritis), লুপাস ইত্যাদি।
• পেটে সংক্রমণ: যেমন প্যানক্রিয়াটাইটিস (Pancreatitis) বা পেটের ভেতরের ফোড়া (Abscess)।

প্লুরাল ইফিউশনের চিকিৎসা যদি সময়মতো না করা হয়, তবে গুরুতর জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং রোগীর অবস্থা জীবন-হুমকির মুখে পড়তে পারে।

চিকিৎসা পদ্ধতি মূলত দুটি ধাপের ওপর নির্ভর করে: তরল অপসারণ এবং মূল রোগের চিকিৎসা।
সুতরাং, প্লুরাল ইফিউশনকে শুধুমাত্র 'বুকে পানি জমা' হিসেবে না দেখে, এর পেছনের মূল কারণ নির্ণয় করে দ্রুত চিকিৎসা শুরু করা অপরিহার্য।

শ্বাসকষ্ট বা কাশি হলে অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করা উচিত। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা নিলে শ্বাসকষ্ট বা কাশি অনেকাংশেই কমে যায় কিন্তু চিকিৎসা না পেলে গুরুতর জটিলতার সৃষ্টি হতে পারে। তাই সচেতনতা খুবই জরুরী।

#ডা:শারমিন সুলতানা (সেতু) #drsharminsultanasetu

ট্যাগসমূহ

##DrSharminSultanaSetu #pluraleffusion #tuberculosis #pneumonia #lungcancer #pocus #chestultrasonography #IslamiBankHospitalmotijheel #Rampura #Dhaka
0 মন্তব্য
মন্তব্য (0)
মন্তব্য করতে লগইন করুন
এই ব্লগে মন্তব্য করতে আপনার অ্যাকাউন্টে লগইন করুন।
সম্পর্কিত ব্লগ